স্টাফ রিপোর্টার
উত্তরা আধুনিক মেডিকেল কলেজ শাখা ডক্টর অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ড্যাব)-এর নেতাকর্মীদের মধ্যে ক্ষোভ-অসন্তোষ দিন দিন বেড়েই চলছে।
আসন্ন পবিত্র ঈদুল ফিতরকে কেন্দ্র করে রাজধানীর উত্তরা জুড়ে চলছে কেনাকাটার ধুম। ঈদ কেনাকাটায় ছোট-বড়, ধনী-গরিব পিছিয়ে নেই কেউ। নিজ নিজ সামর্থ্য অনুযায়ী ক্রেতারা ছুটছেন ফুটপাত থেকে বড় বড় মার্কেট ও বিপনি-বিতানগুলোতে। এর ফলে ক্রেতাদের উপচে পড়া ভিড় জমে উঠেছে উত্তরার বিপনি-বিতান গুলোতে।
উত্তরার আলোচিত ২০ কোটি টাকার সেই প্লটটির প্রকৃত মালিকের সন্ধানে মাঠে নেমেছে রাজধানী উন্নয় কর্তৃপক্ষ (রাজউক)। জালজালিয়াতির আশ্রয় নিয়ে ২০ কোটি টাকার প্লট হাতিয়ে নিতে এসে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) জালে ধরা পড়েছে একটি চক্র। এই চক্রের প্রধান হোতা নিবন্ধন অধিদফতরের সাবেক মহাপরিদর্শক খান মো. আব্দ
জামালপুরের ভারপ্রাপ্ত খাদ্য নিয়ন্ত্রক আসাদুজ্জামান খানের ঘুষ-লেনদেনের ঘটনা তদন্তে একটি কমিটি গঠন করেছে খাদ্য অধিদপ্তর। এক সদস্যের এই কমিটিকে আছেন আঞ্চলিক খাদ্য নিয়ন্ত্রক আবু নঈম মোহাম্মদ সফিউল আলম।
দিন দিন বেড়েই চলছে সরকারি কর্মকর্তাদের গাড়ির অপব্যবহার। বিনা সুদে ঋণের টাকায় বাড়িতে আছে দামি গাড়ি। সেই গাড়িতে চড়ছেন স্ত্রী-সন্তান। কেউ কেউ আবার সেই ঋণের গাড়ি খাটাচ্ছেন ভাড়ায়। আর নিয়ম ভেঙে কর্মস্থল থেকে সরকারি গাড়ি বরাদ্দ নিয়ে ব্যবহার করছেন কর্মকর্তা নিজেই। চালক, জ্বালানিসহ এসব গাড়ি রক্ষণাবেক্ষণ করছে
জামালপুরের ভারপ্রাপ্ত খাদ্য নিয়ন্ত্রক ঘুষ-লেনদেনের বিষয়টি ধামাপাচা দেয়ার চেষ্টা করছে অধিদপ্তরের কর্মকার্তারা। গত ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫-"জামালপুরের খাদ্য নিয়ন্ত্রকের ঘুঘ-লেনদেনের অডিও ফাঁস" এই শিরনামে একটি নিউজ প্রাকাশিত হলেও এ বিষয়ে তারা কেউ কিছু জানেন না।
জাল জালিয়াতির আশ্রয় নিয়ে ২০ কোটি টাকার প্লট হাতিয়ে নিতে এসে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) হাতে ধরা পড়লেন নিবন্ধক অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিআর) খান মোহাম্মদ আব্দুল মান্নান।
পতিত স্বৈরাচার হাসিনা সরকারের দোসর নিবন্ধন অধিদফতরের সাবেক আইজিআর খান মো. আব্দুল মান্নান গড়েছেন সম্পদের পাহাড়। আত্মীয়-স্বজন ও ব্যবসায়িক অংশীদারের নামে কিনে হয়েছেন অঢেল সম্পদের মালিক।
নিবন্ধন পরিদপ্তরের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিআর) খান মো. আব্দুল মান্নানের ভাগিনা পরিচয়ে তেজগাঁও সাব-রেজিস্ট্রার অফিস থেকে নিয়মিত টাকা সংগ্রহ করতেন শাহিন আহমেদ ও ফজল।
নিবন্ধন পরিদপ্তরের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিআর) খান মো. আব্দুল মান্নানের বিরুদ্ধে দুর্নীতি, ক্ষমতার অপব্যবহার এবং জালজালিয়াতির সীমাহীন অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেছে। জ্ঞাতআয়বহির্ভূত কোটি কোটি টাকার সম্পদ রয়েছে সাবেক এই সরকারি কর্মকর্তার।